মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খান,বিশেষ প্রতিনিধি:ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে আশুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান পদত্যাগ করেছেন। আজ বেলা ১টার দিকে ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরা আন্দোলন শুরু করে তার পদত্যাগের জন্য বিভিন্ন রকম স্লোগান দিতে থাকে।একপর্যায়ের আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকের দাবীর মুখে সাদা কাগজে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।ঘটনার প্রকাশ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রকম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি সহ নানা রকম অপকর্ম করে আসছিল। এ ব্যাপারে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকরা জানায়, অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমানের প্রত্যক্ষ মদদে বেতন ভর্তি ফি,পরীক্ষা ফিসহ নানা ক্ষেত্রে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হতো।প্রতিবাদী ছাত্রছাত্রীরা আরো বলেন,আমরা প্রতিবাদ করলে পরীক্ষায় ফেল এবং নানা রকম হুমকি দেয়া হতো। ফলে কেউ কোন প্রতিবাদ করতে সাহস পেত না।
বর্তমান দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তন শুরু হলে আশুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরাও একতাবদ্ধ হয়ে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে।আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্যে আলেয়া আক্তার আঁখি বলেন,আমরা একটা দুর্নীতিমুক্ত যোগ্য অধ্যক্ষ ছাড়া আজ ঘরে ফিরবো না। কারণ, এভাবে একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলতে পারে না।এব্যাপারে গভর্নিং বডির অন্যতম সদস্য জনাব নূর আলম তালুকদারকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অভিযোগের সত্যতা অস্বীকার করা যায় না। গত কয়েক বছর অবৈধ সরকার সর্বক্ষেত্রেই অযোগ্য ও দুর্নীতিগ্রস্থ লোক বসিয়েছিল আমাদের প্রতিষ্ঠানও এর বাইরে ছিল না। দীর্ঘদিন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে এত বড় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার কারণ যানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়েছি।খুব শিঘ্রই পরীক্ষার মাধ্যমে যথাযথ বিধিমোতাবেক একজন যোগ্য ও স্থায়ী অধ্যক্ষ নেয়া হবে। অবশ্য ইতিপূর্বেও দেয়া হয়েছিল কিন্তু দেশের সার্বিক পরিস্থিতির কারণে উপযুক্ত অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়া সম্ভব হয় নাই। আশা করা যায়, খুব দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান হবে।পরে কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক জনাব শহীদুজ্জামানকে অস্থায়ী ভিত্তিতে অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেয়া হয়। পদত্যাগের পর ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরা আনন্দ উল্লাস প্রকাশ করে।
মানিকগঞ্জের সানোয়ারের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।
শাহ্ আলমঃ নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন মানিকগঞ্জ, সিংগাইরের ছানোয়ার হোসেন, ওরফে খান ছানা। কখনো নিজেকে