Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

অবসর ও পেনশনমুখী কর্মচারিদের পেনশন ভোগান্তি ও হয়রানী অবিলম্বে বন্ধ করতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা

মঞ্জুর: ১৯৭২ থেকে ৩০ জুন ১৯৯৭ পর্যন্ত রাজস্বখাতে নিয়মিতকৃত ক‌র্মচারিদের পেনশন ভোগান্তি, প্রশাসনিক জটিলতা ও আর্থিক হয়রানী অবিলম্বে নিরসনের জন্য মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে গভর্ণমেন্ট এমপ্লয়ীজ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন থেকে এই দাবী জানানো হয়। অর্থ বিভাগের ২৪.০৩.২০০৮ ও ২২.০৯.২০১১ তারিখে জারিকৃত দু’টি পত্রের কারণে শত শত কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিকের টাকা অমানবিক ও অন্যায়ভাবে কর্তন করা হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রণীত বিধিমালা অনুযায়ী অধিকাংশ কর্মচারীরা চাকুরিগত সুযোগ-সুবিধা

ভোগ ক‌রে আসছিল। বিদ্যমান বিধিমালা অনুযায়ী নিয়মিতকৃত কর্মচারীর বেতন, ছুটি, পেনশন ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রকল্পে যোগদানের তারিখ থেকে চাকুরিকাল গণনা হয়ে আসছে। বর্তমানে অর্থ বিভাগের বিতর্কিত দুটি পত্র কর্মচারিদের পেশাগত জীবন ও অবসর জীবনকে অশান্ত ও হুমকির সম্মুখীন করে চলেছে। দিন দিন বৈষম্য ও জটিলতাকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে। ১৮ অক্টোবর ২০২৪ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো: নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন যে, যেই দু’টি চিঠির বিরুদ্ধে রিট করা হয়েছিল সেই দুটি পত্র মহামান্য আদালত কর্তৃক ২০১২ সালে বাতিল করা হলেও বিষয়টি আজও নিষ্পত্তি করা হয়নি এমনকি আপীল বিভাগ, রিভিউ, ফারদার রিভিউয়ের সকল ধাপ সম্পন্ন হলেও অবৈধ ও অকার্যকর ঘোষিত অর্থ বিভাগের২৪.০৩.২০০৮ ও ২২.০৯.২০১১ তারিখের পত্র দুটি আজো বহাল রয়েছে। এর ফলে সারাদেশে হিসাবরক্ষণ অফিসগুলো শত শত অবসর ও পেনশনমুখী কর্মচারিদের পেনশন ভোগান্তি ও হয়রানী করে চলেছে। কর্মচারিরা পেনশন, টেনশন ও হয়রানীতে মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিনাতিপাত করছে বিধায় বিষয়টি দ্রুত নিরসনের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ১১১ ও ১১২ অনুচ্ছেদ মোতাবেক সংশ্লিষ্টদের প্রতি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদানের জন্য মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, ইসমাইল ভূইয়া, মোঃ আনোয়ার হোসেন, শামীম এহসান, মামুনুর রশিদ, মোঃ জাকির হোসেন, মোঃ হযরত আলী, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল বাতেন প্রমুখ।

Related Articles

ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ – উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক  মহোৎসব

মঞ্জুর: মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক মহোৎসব উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কামরুল হাসান প্রেসিডেন্ট অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব

আরও পড়ুন

জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা অনুষ্ঠিত

মো:আশরাফুল আলমঃজাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি জনাব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে গতকাল

আরও পড়ুন

গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের চলমান বিভিন্ন অভিযানে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ জাল, মাছ ও জেলীযুক্ত চিংড়ি উদ্ধারসহ আটক ৩১০ জন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও নৌ পথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নৌ পুলিশ দেশব্যাপী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের বিভিন্ন

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক প্রস্থেটিক্স ও অর্থোটিক্স দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রস্থেটিক্স অ্যান্ড অর্থোটিক্স (আইএসপিও)-বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman