Somoy News BD

৯ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

এলডিসি গ্রাজুয়েট দেশ হিসেবে আমাদের প্রস্তুত হতে হবে- উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘এলডিসি গ্রাজুয়েশনে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে।  প্রণোদনা কমানো নিয়ে যে পদক্ষেপ সেটা সঠিক। এলডিসি গ্রাজুয়েশন এরপর প্রণোদনা আর থাকবে না এবং রপ্তানি বাজারে আমাদেরকে শুল্ক দিয়ে ঢুকতে হবে। এলডিসি গ্রাজুয়েট দেশ হিসেবে আমাদেরকে প্রস্তুত হতে হবে। বস্ত্রশিল্পের যেকোনো নৈরাজ্য সমাধানে একত্রে কাজ করে যেতে হবে। ‘

বুধবার (৪ ডিসেম্বর) ফার্মগেটের জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি)র সম্মেলন কক্ষে ‘ বস্ত্র শিল্পের আধুনিকায়ন, বাংলাদেশের উন্নয়ন’ প্রতিপাদ্যে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জাতীয় বস্ত্র দিবস ২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে ‘Overview of textile sector in Bangladesh : Problems, Prospects and Smart way out ‘ শীর্ষক  সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সোলার পাওয়ার ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন আরও বলেন, ‘বস্ত্রখাতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এ খাতের খরচ কমাতে সোলার পাওয়ার অন্যতম সম্ভাব্য সমাধান। এ শিল্পের বিকাশে নতুনদেরকে একাডেমিক আগ্রহ বাড়িয়ে পেশাগতভাবে দক্ষ করতে হবে। ‘

বস্ত্র পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আব্দুর রউফ সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) অধ্যাপক ড. ইঞ্জি: আইয়ুব খান বস্ত্রশিল্পের সমস্যা ও সম্ভাবনা তুলে ধরে
বস্ত্রখাতে মেধাব্যাংক ও দক্ষতা গড়ে তুলতএ বলেন। কটন নির্ভরতা থেকে কৃত্রিম ফাইবারের দিকে এগিয়ে আসার পরামর্শ তুলে ধরেন।

এর আগে বিকেএমইএ সভাপতি মোঃ হাতেম সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ধরে  যুগোপযোগী নীতির মাধ্যমে বস্ত্রখাতের উন্নয়নে কাজ করার বিষয়ে জোরারোপ করেন।

এর আগে সেমিনারে বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শহিদুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্য রাখেন। পরে বস্ত্রখাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এখাতে ব্যবসায়ী কার্যক্রমের বিভিন্ন দিক ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন।

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুব্রত শিকদার, আরিফুর রহমান খান, তসলিমা কানিজ নাহিদা,বিটিএমসি’র চেয়ারম্যান  ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ জিয়াউল হকসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বাংলাদেশ কটন এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মুহাম্মদ আইয়ুব,  বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারারস এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি মো: শাহরিয়ার, বিএলএমইএ ভাইস প্রেসিডেন্ট সিকে দে ছায়ান, বিজিবিএ সভাপতি মোহাম্মদ পাবেল উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা, ৮ জুলাই ২০২৫: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, “নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিবেশবান্ধব

আরও পড়ুন

“বাবার কাঁধে ছেলের লাশ… যে বহন করেছে সেই জানে” — শহীদ মিরাজ হোসেনর বাবা

জুলাইয়ে এমন ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন শত শত বাবা। ফ‍্যাসিবাদ থেকে মুক্তির সংগ্রামে এভাবে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতাকে হত‍্যা করেছে হাসিনা। জুলাই ‘পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে ‘জুলাইয়ের

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক সমুদ্র চলাচল সংস্থায় পুনঃনির্বাচনের বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক সমুদ্র চলাচল সংস্থা বা (IMO) কাউন্সিলে পুনঃনির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ প্রার্থিতা উপস্থাপন করেছে। সোমবার লন্ডনে আন্তর্জাতিক সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে এই প্রার্থিতা উপস্থাপন করেন

আরও পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরতে জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের মাধ্যমে পক্ষপাতহীনভাবে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman