Somoy News BD

২৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

জনদুর্ভোগ লাঘবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে-মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃজন দুর্ভোগ লাঘবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুরে ঢাকা-জয়দেবপুর-ঢাকা রুটে চার জোড়া কমিউটার ট্রেনের ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) এর পরিচালনায় শিববাড়ি-এয়ারপোর্ট-গুলিস্তান রুটে বিআরটি করিডোরে বিআরটিসির এসি বাস সার্ভিস এর পৃথক দুটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন।

১৯৭১’এ মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী শহীদ, সম্ভ্রমহারা মা-বোন ও জুলাই মাসে সংঘটিত ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং আন্দোলনে আহতদের আরোগ্য কামনা করে রেলপথ উপদেষ্টা বলেন, গণপরিবহনের উপর গুরুত্বারোপ করে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা-জয়দেবপুর-ঢাকা রুটে নতুন কমিউটার ট্রেন চালু করা হয়েছে। এতে জনসাধারণ স্বল্পব্যয়ে দ্রুত ঢাকা-গাজীপুর যাতায়াত করতে পারবেন। জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে আগামী ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা-নরসিংদী-ঢাকা ও ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা রুটেও কমিউটার ট্রেন চালু করার জন্য বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে এসময় জানান তিনি।

এছাড়া শিববাড়ি-এয়ারপোর্ট-গুলিস্তান রুটে বিআরটি করিডোরে বিআরটিসির এসি বাস সার্ভিস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সড়ক ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকল ক্ষেত্রে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে এবং সরকারি-বেসরকারিসহ সকল প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।

পথচারীকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দুর্ঘটনা এড়ানোর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ভবিষ্যতে আমরা পূর্ণাঙ্গ বিআরটি ব্যবহার করতে পারব এবং এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে অতি দ্রুত বিআরটি’র অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করা হবে। সবশেষে প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নে তিনি গাজীপুর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ স্হানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং গাজীপুরের সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এসময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো: এহছানুল হক, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: ফাহিমুল ইসলাম, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ আফজাল হোসেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)-এর চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) মোঃ তাজুল ইসলাম, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)-এর নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ, সেতু বিভাগের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) রশিদুল হাসান, স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার তিনি এই লাইসেন্স অনুমোদন করেন। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)

আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে রাজনৈতিক

আরও পড়ুন

বিজিবির জনকল্যাণমুখী উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি জোনের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শিক্ষার্থীদেরকে আর্থিক অনুদান, শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ প্রদান এবং সেলাই মেশিন বিতরণ* দেশের সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি পার্বত্য

আরও পড়ুন

দূষণরোধী অভিযানে ২৪ কোটি ৬১ লক্ষ টাকা জরিমানা, ৬৭০ টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ এবং ১ লক্ষ ৮৭ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তর সারা দেশে ব্যাপক দূষণবিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে। ০২ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল ২০২৫

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman