Somoy News BD

১৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

ইসলামের আইন-বিধান প্রতিষ্ঠা’ই কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের উপায়- আমীর, ইসলামী সমাজ।

মঞ্জুর:ইসলামী সমাজ’ এর আমীর সৈয়দ হুমায়ূন কবীর বলেছেন, যে সমাজ ও রাষ্ট্রে মানুষের মানবিক মূল্যবোধ ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত থাকে, তাদের সকল অধিকার আদায় ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকে, হিংষা, বিদ্বেষ,ও বৈষম্য মুক্ত হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারে সে সমাজ ও রাষ্ট্র’ই কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র। কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন নিখুত আদর্শ একথার উল্লেখ করে তিনি বলেন, যে নীতিমালা মেনে চললে মানুষে মানুষে হিংষা-বিদ্বেষ দূর হয়ে তাদের মধ্যে মানবতা ও মনুষত্বের বিকাশ ঘটে সেই নীতিমালা’ই মূলতঃ আদর্শ। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর আইন-বিধান মানুষের মধ্য থেকে হিংষা-বিদ্বেষ দূর করে তাদেরকে নৈতিকতার উন্নত মানে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবতার কল্যানে নিঃস্বার্থভাবে দায়িত্ব পালন করার জন্য যোগ্য করে গড়ে তুলে। কাজেই সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত আইন-বিধানই নিখুত আদর্শ।
গতকাল ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার, সকালে ‘ইসলামী সমাজ’ এর পল্টনস্থ অফিসে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর সহকারী দায়িত্বশীল আবু জাফর মোঃ সালেহ’র সঞ্চালনায় “কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের উপায়” বিষয়ে ইসলামী সমাজের আমীর সাহেবের সাংবাদিকদের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় ইসলামী সমাজের আমীর বলেন, মানব রচিত ব্যবস্থা আদর্শ নয়! মানব রচিত ব্যবস্থা মানুষকে বস্তুবাদী হিসেবে গড়ে তুলে, যার কারণে মানুষ ব্যক্তিস্বার্থ, দলীয় স্বার্থ ও জাতীয় স্বার্থের সংকীর্ণ গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে একথার উল্লেখ করে তিনি বলেন, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত কল্যাণমর জীবন ব্যবস্থা ‘ইসলাম’ই মানুষের সকল অধিকার আদায়  ও সংরক্ষণের সুব্যবস্থা করে, মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্টা করে বিধায়; ইসলাম’ই একমাত্র আদর্শ এবং কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের একমাত্র পথ। বর্তমানে বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্র মানব রচিত ব্যবস্থার ভিত্তিতে গঠিত ও পরিচালিত বিধায়; সবই অকল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র।’ইসলামী সমাজ’ কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সকলকে তিনি যার যার ধর্ম পালনের সাথে সাথে কল্যাণকর আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে ইসলাম প্রতিষ্ঠায় ইসলামী সমাজে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলে, ইসলামী সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল সর্বজনাব মুহাম্মাদ ইয়াছিন, মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী মোল্লা, সোলায়মান কবীর, মোঃ নুরুদ্দীন, আমীর হোসাইন, আজমুল হক, আবু বকর সিদ্দিক, আবু শামাহ, মিনহাজ উদ্দিন, ইসমাইল দাড়িয়া, মোঃ সোহেল ও মোস্তফা জামিল সাদ প্রমুখ।

Related Articles

মানিকগঞ্জের সানোয়ারের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

শাহ্ আলমঃ নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে  চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন মানিকগঞ্জ, সিংগাইরের ছানোয়ার হোসেন, ওরফে খান ছানা। কখনো নিজেকে

আরও পড়ুন

বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের Move To PSC কর্মসূচিসহ ২ দফা দাবি

মঞ্জুরঃ স্বাস্থ্য সেক্টরের অবৈধ অ্যাডহক নিয়োগ ও এন-ক্যাডারমেন্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর পিএসসির সামনে কর্মসূচির মাধ্যমে তারা এ দাবি জানান।

আরও পড়ুন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা : সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী

আরও পড়ুন

কুবি প্লাটুন পরিদর্শনে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন রেজিমেন্ট কমান্ডার লেফট্যানেন্ট কর্ণেল প্রিন্স

কুবি প্রতিনিধি: “আমি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্লাটুন পরিদর্শন করে ক্যাডেটদের সার্বিক কার্যক্রমে মুগ্ধ হলাম। আমি এই প্লাটুনের বিএনসিসিও, পিইউও এবং ক্যাডেটদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সবার উত্তরোত্তর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও